আমাদের ভারতীয় বাহিনী, এখানেই আমরা আমাদের হিরোর স্ত্রী গ্রাসা আর কিছু মূল চরিত্র কে দেখতে পাই, আসলে ঋত্বিক রোশনের আসল নাম হল পেনিয়া, ডাকনাম হলো কয়টি, দিপিকাপা,দুকন এর নাম হলো মৃণাল, আর সবাই তাকে মিনি বলে ডাকে, আর অনিল কাপুরের নাম হলো রাকেশ, রাকেশ সিং ,তাকে সবাই সর্টকাটে বলেন এছাড়া কারণ সিঙ্গারের নাম হলো গিয়ে সভায় তাজ বলে ডাকে, আর এখান থেকেই আমরা জানতে পারি যে সবাই একে অপরের নাম স্মরণ করে, চাপ তো এরা ছাড়াও ওখানে আরো অনেক এয়ারফোর্স পাইলট রয়েছে এরপর সবাইকে এক জায়গায় করে ডেকে পাঠানো হয় তাদের ব্রিফিং করার জন্য।
এর থেকে জানা যায় যে হৃত্বিক রোশন আর তার সঙ্গীদের রেংকিং করেছে, কোয়াটারের লিডার অনিল কাপুর হলেন এদের সবার লিডার, এখানে অনিল কাপুর তার কমান্ডোদের বলেন যে, তোমরা সবাই ইন্ডিয়ার বেস্ট এয়ার ফোর্স পাইলট, তাই তোমাদেরকে এখানে এক জায়গায় করে একটা টিম তৈরি করা হয়েছে, তার কারণ হলো ইন্ডিয়ান ইনটেলিজেন্স থেকে জানা গেছে যে, পাকিস্তান আমাদের দেশের বিরুদ্ধে খুব বড় একটা ষড়যন্ত্র করছে।
পাকিস্তানি মিলিটারি ওনাদের ইন্টেলিজেন্স আইএসআই আর পাকিস্তান থেকে অপারেট করা আতঙ্কবাদী যুক্ত রয়েছে, তাই যদি কখনো ওরা হামলা করে তাহলে ভারত পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ হতে পারে, এই জন্য তোমাদের তৈরি থাকতে হবে। এরপর থেকেই কমান্ডার এক্সার,সাইজ আর এয়ারক্রাফট চালানো প্র্যাকটিস করতে থাকে, এখান থেকে জানা যায় যে হৃত্বিক রোশন এবং ইন্ডিয়ার বেস্ট এয়ার ফোর্স পাইলট কিন্তু তার স্বত্তেও অনিল কাপুর তাকে পছন্দ করেন না।
আর সবকিছু তাই তার ওপর চাপ আছে তাকে, রকি আসলে মনে করেন কয়টি কখনো কোন টিমের লিডার হতে পারে না, এরকমভাবে আর কেন সে ব্যক্তির উপর ক্ষিপ্ত সেটা আমরা পরে যাব এরপর পাকিস্তানি আতঙ্কবাদী সংগঠনের লিজার মজিদ খান 100 আতঙ্কবাদী নিয়ে জম্মু কাশ্মীর জম্মু কাশ্মীরের কিছুটা ভেতরে যাওয়ার পর ভারতীয় সৈন্য তাদেরকে ধরে ফেলে, আর এখান থেকে জানা যায় যে ভারতীয় সৈন্যদের কাছে খবর ছিল যে কাশ্মীরে আতঙ্কবাদী রাখি সেই এরকম টা করতে চলেছে, তারপর খবর শ্রীনগরে ঋত্বিক রোশনের কাছে পৌঁছে যায় তারা খবর পায় এবং খুব খুশিও হয়।