Karagar Web Series Google Drive Link ৷ Part 1 ৷ Karagar Web Series Download ৷ Karagar Web Series ৷ কারাগার ওয়েব সিরিজ ৷

 

হ্যালো বন্ধুরা, আমি আপনাদের জন্য এক্সপ্লেইন করতে চলেছি হইচই প্ল্যাটফর্মের মুক্তি পাওয়া মিস্ট্রিয়াস থ্রিলার বাংলা ওয়েব সিরিজ কারাগার পার্ট ওয়ান, আর এটা সাতটি খন্ডে প্রকাশ পেয়েছে ,আর সবগুলো পর্ব আজ আমি আপনাদের জন্য এক্সপ্লেইন করব, আজকের এক্সপ্লেনেশন গল্পের শুরুতেই দেখতে পায় একজন জল্লাদকে তিনি এই কারাগারের অনেক পুরাতন এবং অভিজ্ঞ জল্লাদ তাকে সবাই নেয়া হয় বলে ডাকত সেখানে কিছু কয়েদিদের ফাঁসির দড়ি কিভাবে বানাতে হয় তা তাদের শেখানো হয়।

কারাগারে জল্লাদদের আবার একটা অ্যাডভান্টেজ ছিল, কোন জল্লাদ যদি কাউকে ফাঁসি দেয় তাহলে তার দুই মাসের সাজা মাফ করে দেয়া হতো এভাবে যত ফাঁসি দেয়া হবে ততো সাজা কমতে থাকবে কিন্তু মিয়া ভাইয়ের 120 বছরের সাদা ছিল তাই সে যতই পাশে থেকে এখনও তার সাজা কমলেও সময় কমছে না, এরপর সিন আবার পরিবর্তন হয় যেখানে মোস্তাক আহমেদ জেলারের অফিসকক্ষ দেখানো হয় সেখানে মোস্তাক আহমেদের বড় অফিসার হুমায়ুন কোভিদ মোস্তাক আমাদের উপর রাগ ঝাড়তে থাকে কারণ এই জেলের মধ্যে কোন একটা মেয়ে দেখেছিলাম আর যেটা সিসিটিভি ফুটেজ সোশ্যাল মিডিয়াতে লীগ করে দেয়া হয়। 

Google Drive Link

You have to wait 120 seconds.

Please Wait, Generating Open Link...

আর তাই বড় অফিসার মোস্তাক আহমেদ বলেন এই মহিলাটিকে কি জন্য সেখানে এসেছেন তার উদ্দেশ্য বা কি এইসব রিপোর্ট এক সপ্তার ভিতর টাকা দিতে বলেন এরপর মোস্তাক আহমেদ এই কারাগারের সমস্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের বলে যে আজ থেকে এই কারাগারের সমস্ত সিন্ডিকেট বন্ধ তারমানে বোঝাই যায় এ কারাগারে আগে থেকে কেউ অপকর্ম করত আর মোস্তাক আবুল খায়ের এর উপরে রাগ দেখায় আর আবুল খায়ের ছিল মোস্তাক আহমেদের জুনিয়র অফিসার এখানে মোস্তাক আবুল খায়েরকে সিসিটিভি ফুটেজ ক্লিক করলো তা বের করতে বলে আর বাদবাকি ব্যাপার টা আমি দেখছি আর তোমার রিপোর্টটা কি করা যায় সেটাও দেখছি এখানে খায়েরের কোন পার্সোনাল রিপোর্ট ছিল যাই হোক সেটা আমরা পরবর্তীতে জানতে পারবো। 

এদিকে দেখা যায় একজন পুলিশ কর্মকর্তা যে কিনা নতুন জয়েন করেছে সে কারাগারে থাকা কয়েদিদের সংখ্যা করছে আর সে অন্য একজনকে বলে এ কারাগারে 326 জন কয়েদি আছে তখন একজন পুলিশ বলে চোখ বন্ধ করে বলে দেবো কোন বিল্ডিং এ কয়জন আছে, কয় টাকা দিবে আরে বেটা এই জেলে 325 জন করে দিয়েছে তখন নতুন পুলিশ কর্মকর্তা বলে বিশ্বাস না হলে আমার সাথে চলুন তখন সেখানে ছোটখাটো একটা বাজি ধরে কয় মিলে বেরিয়ে পরে তোকে দেখে সেখানে 325 জন কয়টি আছে তখন পুরাতন পুলিশ বলে বলেছিলাম না এখানে 325 জন কয়েদি রয়েছে, নতুন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন আপনারা তো ওই রুমের কয়েদিকে গণেন নাই ওখানে।

তখন পুরাতন পুলিশ কর্মকর্তা বলে তোর জন্মের আগে থেকেই এই ছেল বন্ধ, নতুন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন আপনারা তো ভালো মত দেখেননি আসুন আপনাদের ভাল মত দেখাচ্ছে এটা বলে এসে সবাইকে টর্চ লাইট দিয়ে কয়েদিকে দেখায়, যেটা দেখে সেখানে থাকা সবাই অবাক হয়ে যায় এরপর তাকে ফোন দিয়ে সবকিছু জানেন আর এই খবর শুনে মোস্তাক মাঝরাতে সেখানে চলে আসে মুস্তাক কে বলে কোথায় আছে সে খায়ের বলে মাতৃছায়া তে 145 নাম্বার ছেলের মধ্যে রয়েছে এরপর সেখানে এসে দেখে সত্যিই সে কয়েকজন আসামি রয়েছে যেহেতু এই রুমটা 50 বছর ধরে বন্ধ ছিল তাই দোতালায় জং ধরে গেছে তাই তারা তালা টা ভেঙে ওই আসামি থেকে ওখান থেকে বের করে আর মোশতাক আহমেদের অধীনস্থ পুলিশ অফিসার আসলাম তাকে মেরে মেরে তার কাছ থেকে সত্যিটা জানার চেষ্টা করে কিন্তু কয়েদি কোন কথাই বলে না হলে মোস্তাক আহমেদ তার আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে একজন পুলিশ অফিসার কে দেয় তার ব্যাপারে খোঁজ নেয়ার জন্য।

Post a Comment

Do not Share any Link

Previous Post Next Post

Contact Form