Animal Movie Download Google Drive Dink - Animal Movie Download - Animal Movie Bangla dubbed

হ্যালো কাছের মানুষ জান, আমি এতদিন পর্যন্ত মুভিটা দেখেছি, মুভির নায়ক কে বাবার হত্যার প্রতিশোধ নিতে শত শত মানুষকে খুন করতে কিন্তু এই মুভির মত এখানেই বাবার মৃত্যুর বদলা না বরং একজন ছেলে বাবার জীবন হুমকির মুখে দেখে পাগল ভালবাসে না কেউ বাবাকে একতরফা ভালোবেসে নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে শত শত শত্রুদের সাথে লড়াই করে তাদের খুন করে বাবাকে রক্ষা করে, এভাবে সে তার নিজের সাথে লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়ে কিন্তু সেই কি তার নিজের লোকদের সাথে পেরে উঠবে? নাকি তার নিজের জীবন হারাবে? জানতে হলে দেখতে থাকুন বাংলা সিনেমাটিক সম্পূর্ণ ভিডিওটি এনিমেল মুভি।

রণবীর কাপুরের দাদার প্রতিষ্ঠায় স্টিল কোম্পানি শক্তিকে প্রতিষ্ঠানটি ইয়ার সেলিব্রেশন দিয়ে, সেখানে বৃদ্ধ রণবিজয় তার বৃদ্ধ চাচাতো ভাইদের একটা দুষ্টু বানর গল্প শোনায় আর এরপর গল্প বৃদ্ধ বিজয় থেকে শিশুদের স্কুলে ক্লাস চলাকালীন সময় চলে যায়, ক্লাস এর নামতা কাহিনী বলে সংজ্ঞা জিজ্ঞেস করে কিন্তু সে এনিমেল এর সঙ্গে পুরোপুরি শেষ না করেই ক্লাস থেকে বের হয়ে যাচ্ছিলো কারণ সেদিন তার বাবার জন্মদিন ছিল আর তখন তার ক্লাসের সামনে তার জীবনে এসেছিল তাকে নিচে ক্লাস এর নিয়ম ভঙ্গ করার কারণে ম্যান তাকে শাস্তি দেয়।


অপেক্ষা করুন ডাউনলোড লিংক ওপেন হবে

You have to wait 120 seconds.

Please Wait, Generating Open Link...

ক্লাসের ঘন্টা পড়ার সাথে সাথে সে দিশেহারা হয়ে ছুটে সরাসরি স্কুল থেকে বাসায় চলে আসে আর এসেই তার বাবাকে ডাকতে শুরু করে কিন্তু সে তার মায়ের কাছে শুনে তার বাবা বাসায় নেই তখন সে আবার তার বাবার ফ্যাক্টরিতে চলে যায় তার বাবাকে খুঁজতে কিন্তু সেখানে সে তার বাবাকে পায় না তারপর রাতের বেলা রণবীরের মা তার বাবা বালবির সিং এর সাথে কথা বলতে সময় জানা যায় রণবিজয় অনেক বড় বিজনেসম্যান হওয়ার কারণে তার ছেলেকে কোন সময় দিতে পারে না এমনকি তার জন্মদিনের দিন তার ছেলে মেয়েরা তার জন্য কেক বানিয়ে অপেক্ষা করতে করতে ঘুমিয়ে যাওয়ার পরও সে তাদের 10 মিনিট সময় দিতে পারেনি। 


এসব জানার পর সেই রণবীরের কাছে যায় আর তার হাতে একটা চিঠি পায় যেখানে লেখা ছিল বাবা পরের জনমে তুমি আমার ছেলে হয়ে জন্ম নিয়ে তখন আমি তোমাকে কিভাবে ভালবাসি সেটা দেখে শিখে নিও তার পরের জন্মে আবার তুমি বাবা হয়ে আমাকে আমার মতো করে ভালোবেসো তার পরদিন সে আবার তার ক্লাসে নিজের বাবার জন্মদিন উপলক্ষে সবাইকে চকলেট দেয় আর সবাইকে গর্ব করে বলে সে তার বাবাকে সবার থেকে বেশি ভালোবাসে। 


৪ বছর পর বিজয় আমেরিকা থেকে পড়াশোনা করে তার বাবার 68 তম জন্মদিনের আগে দেশে আসে এসে সে তার বন্ধুর বোন গীতাঞ্জলি ইংলিশ মেন্ট অনুষ্ঠানে চায় সেখানে তার বন্ধুকে বাবার জন্মদিনের দাওয়াত দেওয়ার পর সেই গীতাঞ্জলি কে দেখে আর গীতাঞ্জলি কে বিয়ের প্রস্তাব দেয় এরপর জানা যায় স্কুলে থাকতে তাদের মধ্যে সম্পর্ক ছিল তখন রণবীরের বন্ধুকে জিজ্ঞেস করে সেই চাইলে কি এখনো গীতাঞ্জলি কে বিয়ে করতে পারবে তখন তার বন্ধু বলে তুই বললেই কি ও তোর সাথে যাবে তখন রণবিজয় বলে হ্যাঁ ওকে আমি যে ভাবে বুঝিয়েছি ও পালিয়ে চলে আসবে তারপরের দিন রবিবার।


68 তম জন্মদিন ছিল সেখানে তারা সবাই ফ্যামিলি ফটো তুলছিল আর সবাই রণবীরের বাবা বালবির কে জন্মদিনের উপহার দিয়েছিল তখন বিজয় কে তার ছোট বোন জিজ্ঞেস করে সে তার বাবার জন্য উপহার হিসেবে কিছু আনেনি কেন তখন সে বলে আমি আমার বউকে আমার হেয়ার কাট উপহার দিয়েছে আর তখন তার বাবা বলে তোমাকে বড় চুল সুন্দর লাগে এ কারণে সে বলে সে আবার চুল বড় করে ফেলবে এরপর অনুযায়ী তার মায়ের কাছে জানতে পারে তার গ্রামের বড় দাদার বংশধরদের দাওয়াত করেনি তার জন্য রণবিজায় কিছুটা রাগ করে বসে তার দাদাকে জিজ্ঞেস করেছিল তার দাদার ভাই চাচার চাচাতো ভাইয়েরা কেন আসেনি তখন রণবিজয় বাবা বলে তাদের সাথে 20 বছর ধরে বোনের সম্পর্ক না থাকার কারণে কেউ আসেনি এর মধ্যেই সেখানে বিজয়ের বোন জামাই হারুন মানে তার দুলাভাই এসে তাকে ডাকে সিমের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য। 


বিজয় ভারতে না করে দেয় সে দেখা করবে না কিন্তু বারুন বেলায় যদি এতো বড় ব্যবসা সামলাতে হয় তাহলে পাওয়ারফুল মানুষদের সাথে সম্পর্ক রাখতে হবে তবুও বিজয় বলে তারে সপে কোন ইন্টারেস্ট নেই এরপর সে সেখান থেকে চলে যায় এর কিছুক্ষণ পর ভারুনা বিজয় কাছে এসে রাগ দেখিয়ে বলে কারো সাথে হাই হ্যালো বললে সে ছোট হয়ে যেত না তখন সে রাগ দেখাচ্ছিলো কারণ সে বলেছে বিজয়ের বলা কথা নাকি শুনে ফেলেছিল তাই বিজয়ীকে অনেক উল্টোপাল্টা কথা বলে সে কারণে বীর্য তার সাথে তর্কে জড়িয়ে যায় আর তখন তাদের কথার মধ্যে বিশাল বড় বোনের সাথে তাল মিলিয়ে বিজয়কেতন কাচছিল।


আর অন্যদিকে তাদের কথার মাঝে নিজের ছোট বোনের ভাইয়ের সাথে চ্যাটিং করে হাসাহাসি করছিল সেটা দেখে বিজয় তার ছোট বোন কেউ ধমক দেয় এর প্রভাবের কথা না শুনে তার সাথে খারাপ ব্যবহার করার কারণে বিজয়ের বোন তার বাবাকে বিচার দায়িত্বের মধ্যে বিজয় তার ছোট বোনকে বলে ভারণে ভাইয়ের সাথে যদি তোর কিছু থেকে থাকে তাহলে যেন এখানে সব বন্ধ করে দেয় কারণ ভারুন অনেক খারাপ আরো ভিডিওর বোনের বিয়ের সময় বুঝতো তাহলে এ বিয়ে কখনোই হতে দিত না কখনো যদি ওদের অন্যায় পায় তাহলে ওর নিজের বোনের হাজবেন্ড কে নিজেই মেরে ফেলবে যেটা শুনে ওর ছোটবোন ভয় পেয়ে চুপ হয়ে যায় আর তখন সেখানে বিচার বাবা আসে আর এই সেই বিজয়।

Post a Comment

Do not Share any Link

Previous Post Next Post

Contact Form