এক ফোনে ব্যবহার করা যাবে ১৫টি নম্বর । ই সিম । e sim - airtel esim

ই-সিম কিনলেই এক ফোনে ব্যবহার করা যাচ্ছে সর্বোচ্চ ১৫ টি সিম কিন্তু একসাথে সচল থাকবে দুটি সিম, তবে ইনস্টল করা যাবে ১৫ টি,ই সিম স্টলে বেশি ভিড় ক্রেতা-দর্শনার্থীর। দেশের দুটি মোবাইল অপারেটর কোম্পানি বাংলালিংক ও গ্রামীণফোন নিয়ে এসেছে ই সিম ডিজিটাল মেলায়, প্রতি ই সিম এর খরচ পড়ছে ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা, রিপ্লেসমেন্ট খরচ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা।

ব্যবহারকারীরা বলেন: সিমটা খোলা বের করে অন্য একটা সিম ঢুকানো এই অসুবিধার মধ্যে আমি আর পরবোনা,  হাইওয়েতে উঠলে আমাদের নেটওয়ার্ক টা খুব বেশি থাকে না, নেট ইউজ করা যায় না তবে আমি এখন আশা করি কি সিম ব্যবহার করাতে কোন জায়গায় নেট ভালোভাবে পেতে পারি।


 ই সিম বিক্রেতা বলেন: ই সিম হল ডিজিটাল সিমের আর একটি ধাপ যার মাধ্যমে তারা ফিজিক্যালি সিম ব্যবহার না করে একটি অ্যাপের মাধ্যমে ই সিম ব্যবহার করতে পারছে, যে সকল ইউজাররা আইফোন এবং স্যামসাং গ্যালাক্সি s20 ইউজ করেন তারা এ সকল সিম বেশি ক্রয় করতে আগ্রহ হচ্ছে। 


মেলায় আর এক আকর্ষণীয় ফাইভ-জি, সবাই মেলায় এসে জানছেন আগামীর ফাইভ-জি কিভাবে কাজ করবে। ফাইভ-জি প্রযুক্তির জন্য দরকার ফাইভ-জি সক্ষম ক্যাবল,তাই ক্যাবল এর বিক্রি বেড়েছে বলে জানালেন দেশে এই প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। ইউনিয়ন পর্যায়ে এবং উপজেলা পর্যায়ে সহ সারা বাংলাদেশে দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চল সহ এখানে যত রকমের ব্যাকবোন নেটওয়ার্কের জন্য যে অপটিক ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক এর সমস্ত রকমের কেবল ইনক্লুডিং সবকিছুই আমাদের প্রতিষ্ঠানে থেকে মূলত এখান থেকে গিয়েছে। 


মেলায় আসা করমিরা জানালেন- ফাইভ জি প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়লে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে প্রতিষ্ঠানটি। এদিকে তথ্যের নিরাপত্তা ব্যবহারের আগ্রহ বাড়ছে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য নামে দেশে প্রতিষ্ঠানটি ভিপিএন সার্ভিস দিয়ে বছরে আনছে কয়েক লাখ ডলার, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, জিমেইল একাউন্ট, ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যাওয়া ঠেকাতে ভিপিএন ইউজ করছে অনেকেই, আপনি ভিপিএন  ইউজ করে তথ্য হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা কম। 


সিমলেস কোম্পানি তারা বলেন: লাস্ট ইয়ার এ আমরা এক্সপোর্ট করেছে ২ লক্ষ ডলার এবং এ বছরে আমাদের এ বছরে আমাদের প্ল্যান হচ্ছে পয়েন্ট ফাইভ মিলিয়ন ডলার এক্সপোর্ট করার। মজা দিচ্ছে শিশুদের, শিশুদের উৎফুল্লতার কথা চিন্তা করে রোবট তৈরি করেছে চীনা প্রতিষ্ঠান জেডটিই, করছেন উপযুক্ত, বলছেন মানুষ আগ্রহের সঙ্গে এসেছেন মেলায়, তিন দিনে দর্শনার্থী উপস্থিতি সন্তোষজনক। আমাদের নতুন প্রজন্মের সবচেয়ে বড় উপকার হচ্ছে যে পৃথিবী কোন দিকে এগিয়ে যাচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আমাদের কি কি দরকার, আমাদের কতটুকু আমাদের নিজেদের কে আরও সমৃদ্ধ করতে হবে, সেই জ্ঞানগুলো তারা আহরণ করতে পেরেছে দেশীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানা রকম সফটওয়্যার রপ্তানি করে আনছে বৈদেশিক মুদ্রা। মাহবুব হাসান, এখন পোস্ট,ঢাকা।

Post a Comment

Do not Share any Link

Previous Post Next Post

Contact Form