Driving License Renew ৷ ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন ৷ ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া ৷ brta service portal

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ণ প্রক্রিয়া নিয়ে যাবতীয় বিষয় নিচে আলোচনা করা হলো।যা দেখে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স টি খুব সহজে নবায়ন করে নিতে পারবেন।

অপেশাদারঃ আবেদনকারী প্রথমে নির্ধারিত ফি (ড্রাইভিং লাইসেন্স মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪২৭/-টাকা ফি এবং মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পর থেকে প্রতি বছর জরিমানাসহ ২৩০/- টাকা জমা দিতে হবে, জমাদানের রশিদ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে (পূর্বে যেখানে আবেদন করা ছিল)  আবেদন করতে হবে । 

আবেদন পত্র এবং সংযুক্ত কাগহজ পত্র জমা দিলে আবেদনকারীকে একটি ডেট দেওয়া হবে সেই গ্রেড অনুযায়ী বিয়ার দিতে যেয়ে বায়োমেট্রিক (ছবি,স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) প্রদান করতে হবে। আবেদনকারীর স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং এর কাজ সম্পন্ন হলে আবেদনকারীকে এসএমএস এর মাধ্যমে ডেলিভারি তারিখ জানিয়ে দেয়া হয়।

পেশাদারঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স ধারীদেরকে পুনরায় ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে। আবেদনকারী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর বিআরটিএ-এর নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্রীর্ণের ১৫ দিনের আগে হলে ১৫৬৪/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে একে প্রতি বছর জরিমানাসহ ২৩০/- টাকা)


আবেদন পত্র এবং সংযুক্ত কাগহজ পত্র জমা দিলে আবেদনকারীকে একটি ডেট দেওয়া হবে সেই গ্রেড অনুযায়ী বিয়ার দিতে যেয়ে বায়োমেট্রিক (ছবি,স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) প্রদান করতে হবে। আবেদনকারীর স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং এর কাজ সম্পন্ন হলে আবেদনকারীকে এসএমএস এর মাধ্যমে ডেলিভারি তারিখ জানিয়ে দেয়া হয়।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন । 
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড/পাসপোর্ট/জন্ম সনদ এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত জমাদানের রশিদ ।
৫ । ড্রাইভিং লাইসেন্স পেশাদার-এর জন্য পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন।
৬। ড্রপট টেস্ট রির্পোট । 
৭।  সদ্য তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি।

ডুপ্লিকেট লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়াঃ
ড্রাইভিং লাইসেন্স নষ্ট হলে কিংবা ছিড়ে গেলে বা হারিয়ে গেলে লাইসেন্সধারীকে- নিম্নবর্ণিত পদক্ষেপ অনুসরণ করিতে হবে ।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন। 
২। জিডি কপি এবং ট্রাফিক ক্লিয়ারেস।
৩। নির্ধারিত ফী (ড্রাইভিং লাইসেন্স হাই সিকিউরিউটি এর ক্ষেত্রে ৮৭৫/- টাকা নির্ধারিত ব্যাংকে জমা দিয়ে জমাদানের রশিদ।
৪ । সদ্য তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি।

প্রথমে শিক্ষানবীশ বা লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পর সাধারনত তিন মাসের মধ্যে বিআরটিএ-এর দেওয়া নির্ধারিত তারিখে লিখিত পরীক্ষা, মৌখিক পরীক্ষা ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে হবে। উল্লেখিত এই তিনটি পরীক্ষার যে কোন একটিতে (লিখিত,মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষা) অকৃতকার্য হলে লাইসেন্স দেয়া হবে না।

পরীক্ষা সাধারনত পাচটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়ঃ
১) লিখিত পরীক্ষা 
২) মৌখিক পরীক্ষা
৩) জিগজাগ টেষ্ট 
8) র্যাম টেষ্ট 
৫) রোড টেষ্ট 
লিখিত পরীক্ষায় সংক্ষিপ্ত ও এমসিকিউ প্রশ্ন থাকে যাতে টিক চিহ্ন অল্প কথায় উত্তর দিতে হয়। উত্তর দেয়ার জন্য প্রশ্নের নিচেই খালি জায়গা থাকে এবং টিক মার্ক দেওয়ার জন্য চাইনা থাকে সেখানে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এছাড়া সঠিক সত্য মিথ্যা এবং শূন্যস্থান পুরণ করতে হবে । লিখিত পরীক্ষা সময় ৩০ মিনিট এবং শতকরা ৬০% নম্বর পেলে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায়।

মৌখিক পরীক্ষাঃ ট্রাফিক নিয়মাবলী, ট্রাফিক সাইন এবং মোটরযান ও মোটরযান ইঞ্জিন সংক্রান্ত সাধারণ জ্ঞান আছে কিনা এবং আবেদনকারীর বয়স ও শারীরিক অবস্থা উপযুক্ত কিনা এসব বিষয়ে মৌখিক ভাবে প্রশ্ন করা হয়।

বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষার সকল প্রশ্ন ও উত্তর akhonpost.com এর ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়, যার ফলে আপনি বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর জানতে পারবেন এবং সকল ধারণা পেয়ে যাবেন।এই প্রশ্ন ও উত্তর দেখলে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষায় শতভাগ উর্ত্তীন্ন হতে পারবেন।

Post a Comment

Do not Share any Link

Previous Post Next Post

Contact Form